Header Ads Widget

Responsive Advertisement

নিম (NEEM)- ত্বক ও স্বাস্থ্যের জন্য প্রাকৃতিক সমাধান

 

বাংলাদেশে এটি নিম নামেই বহুল পরিচিত, এর ইংরেজি  নাম  Neem (নিম),   বৈজ্ঞানিক  নাম- Azadirachta indica,   অনেকে একে নিম্বভেপাতামার ইত্যাদি নামে ডেকে থাকে।

 


Pic- AdobeStock_349950405)

  •  নিম পাতার খাদ্য উপাদান
  •  নিম কিভাবে শরীরকে ডিটক্সিফাই করে
  •  নিম কৃমি দূর করে
  •  নিম কফজনিত বুকের ব্যথা কমায়
  •  নিম চুলের যত্নে ব্যবহার হয়
  •  নিম অজীর্ণ রোগে উপকার করে
  •  নিম খোস পাঁচড়া সারায়
  •  নিম শরীরের ওজন কমাতে ও ব্লাড সুগার ( ডায়াবেটিস) কমাতে কাজ করে 
  •  নিম জিবানু ধ্বংস করে 
  •  নিম হাড় কে মজবুত কর
  •  নিম আয়রন উৎপাদন করে
  •  নিম ত্বকের যত্নে কাজে লাগে
  •  নিম উচ্চ রক্তচাপ কমায়
  •  নিম তেল জন্মনিন্ত্রনের জন্য ব্যাবহার করতে পারেন 

এবার বিস্তারিত জেনে নেই -

নিম পাতাতে যে যে খাদ্য উপাদান পাওয়া যায় - প্রতি ১০০ গ্রামে থাকা উপাদানের পরিমাণ দেখে নিতে পারেনঃ- 

উপাদান

পরিমাণ

কার্বোহাইড্রেট

৮.১ গ্রাম

প্রোটিন

২.৪৮ গ্রাম

ভিটামিন সি

১৮.৬ মিলি গ্রাম

ক্যালোরি

৪৫ মিলি গ্রাম

ফাইবার

৬.৭৭ গ্রাম

ক্যালসিয়াম

১৭৫.৫ মিলি গ্রাম

ফসফরাস

২৩ মিলি গ্রাম

আয়রন

৫.৯৮ মিলি গ্রাম

ম্যাগনেসিয়াম

৪৪.৪৫ মিলি গ্রাম

পটাশিয়াম

৮৮.৯ মিলি গ্রাম

সোডিয়াম

২৫.২৭ মিলি গ্রাম

ফ্যাটি এসিড

০.০০৩ গ্রাম

নিমপাতার এই উপাদান গুলি শরীরের বিভিন্ন কাজে সহায়তা করে, যেমন রক্তচাপ, কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিস, ত্বকের যত্ন, ক্যান্সার, কুষ্ঠ, ম্যালেরিয়া, লিভার, কৃমি ও অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ক্ষমতা বৃদ্ধি করা।

 এবার জেনে নিন কি কারনে নিম পাতা খাবেন বা  নিম তেল ও নিম সাবান ব্যবহার করবেন -  

 শরীরকে ডিটক্সিফাই করে- 

প্রথম কথা হচ্ছে শরীরে টক্সিন জমেছে সেটা কি করে বুঝতে পারবো ? দেহে যখন টক্সিন জমে তখন আপনার দেহের ত্বকের সমস্যা, ব্রণ, ফুসকুড়ি, অন্ত্রের অনিয়মিত চলাচল, ফুলে যাওয়া অনুভূতি, স্ফীত চোখ, অনিয়মিত মাসিক, ক্লান্তি, স্ট্রেস, বিষণ্ণ মেজাজ, ঘুমাতে অসুবিধা, বারবার মাথাব্যথা, ওজন বৃদ্ধি ইত্যাদি বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দেয়। ডিটক্সিফাই বলতে আমরা আসলে কি বুঝি? ডিটক্সিফাই অর্থাৎ আমাদের  শরীরে জমা  বিভিন্ন বিষাক্ত বা ক্ষতিকর পদার্থগুলিকে বের করা।এটি করার উদ্দেশ্য হলো শরীরের স্বাভাবিক কার্যক্ষমতাকে উন্নত করা, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো, ওজন কমানো, স্বাস্থ্যকর এবং উজ্জ্বল ত্বক,মানসিক স্থিতিশীলতা এবং স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন নিশ্চিত করা, ইত্যাদি।

 

কৃমি: 

পেটে কৃমি হলে শিশুরা রোগা হয়ে পেট বড় যায়, চেহারা ফ্যাকাশে হয়ে যায়। পায়ূপথে যন্ত্রনা দেয়। এই জন্য নিম খালি পেটে সাত দিন ০২ বার সামান্য গরম পানি সহ খেয়ে দেখতে পারেন।

 

কফজনিত বুকের ব্যথা: 

অনেক সময় বুকে কফ জমে বুক ব্যথা করে। এ জন্য নিম পাতার গুড়া বা নিম পাতার রস সামান্য গরম পানিতে মিশিয়ে দিনে ৩/৪ বার খেলে বুকের ব্যথা কমবে।

 রক্তচাপ:

যারা হাই ব্লাড প্রেশারে ভুগছেন তারা নিম পাউডার বা নিম ক্যাপসুল খেলে রক্তচাপ স্বাভাবিক হয়ে আসবে কিন্তু যারা লো প্রেসার বা নিম্ন রক্ত চাপে আছেন তারা একটু সাবধানে খাবেন।

চুলের যত্নে নিম পাতার উপকারিতা-

শ্যাম্পুর পরে সেদ্ধ নিমের পানি দিয়ে চুল ধুলে চুলের ত্বকে ময়েশ্চারাইজ করার জন্য এবং উকুন থেকে মুক্তি পেতে ভালো কার্যকর।

উজ্জ্বল চুলের জন্য কিছুটা নিমের তেল নিয়ে সপ্তাহে দুইদিন মাথার ত্বকে ঘষুন, এক ঘন্টা রেখে  ধুয়ে ফেলুন। 


NEEM OIL

নিম তেল আপনার চুলকে শক্তিশালী করতে পারে, চুল পড়া রোধ করতে পারে এবং খুশকি দূর করতে পারে।

ভালো নিম সাবান বা নিমের পাতা বেটে মাথায় রস লাগিয়ে ঘণ্টা খানেক পরে মাথা ধুয়ে ফেললে ২/৩ দিনের মধ্যে উকুন মরে যাবে।

জন্ম নিয়ন্ত্রনঃ

অতিরিক্ত পরিমান এ নিম খেলে বন্ধ্যাত্বের কারন হতে পারে। যারা গর্ভবতী তাদের NEEM সেবনে সতর্ক থাকতে হবে। যারা সন্তান ধারন করতে চান না তার সহবাসের সময় NEEM তেল ব্যবহার করলে   গর্ভবতী হবার সম্ভাবনা অনেকটাই কম।


                                         

NEEM SOAP

অজীর্ণ: 

অজীর্ণ হলো খাদ্য  ঠিক মতো হজম না হওয়া। এর ফলে পেটে ব্যথা করে, গ্যাস তৈরী হয়,বমি বমি ভাব হয়, পেটে অস্বস্তি বোধ ইত্যাদি লক্ষণ দেখা যেতে পারে। অজীর্ণ হতে পারে অতিরিক্ত খাওয়া গ্রহন, তৈলাক্ত খাবার গ্রহন, খাবারের মান সঠিক না থাকা, খাওয়ার পর ব্যায়াম না করা, চিন্তা বা তন্দ্রার কারণে এটি হতে পারে।

অনেকদিন ধরে পেটের অসুখ, পাতলা পায়খানা হলে ৩০ ফোঁটা নিম পাতার রস অর্ধেক কাপ পানির সঙ্গে মিশিয়ে সকাল-বিকাল খাওয়ালে উপকার পাওয়া যায়, সেটা খেতে না পারলে নিম ক্যাপসুল বা নিম ট্যাবলেট সকালে ও রাতে খাওয়ার আগে গ্রহন করতে পারেন।

খোস পাঁচড়া: 

নিম পাতা সিদ্ধ করে পানি দিয়ে গোসল করলে এবং নিম ক্যাপসুল বা নিম ট্যাবলেট সকালে ও রাতে খাওয়ার আগে গ্রহন করতে পারেন, না পেলে নিম সাবান ব্যবহার করলে নিম ক্যাপসুল বা নিম ট্যাবলেট সকালে ও রাতে গ্রহন করলেও চুলকানী ও খোস পাঁচড়ার কমে যাবে। নিম তেল ত্বকের সংক্রমণ, ব্রণ, একজিমা, সোরিয়াসিস, পোড়া জায়গা, চুলকানি প্রতিরোধ করতে পারে।                                     

 


শরীরের ওজন কমাতে ও ব্লাড সুগার ( ডায়াবেটিস) কমাতেঃ  

প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ১৫ থেকে ২০ টি নিম পাতা চিবিয়ে খেলে রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রনে থাকে না পেলে নিম ক্যাপসুল সকাল ও রাতে খেলে উপকার হয়। চিবিয়ে খেতে অসুবিধা হয়, সবার দ্বারা সম্ভব হয় না। এটি শরীরে কোলেস্টেরল এবং ট্রিগ্লিসারাইড স্তর কমিয়ে আনতে সাহায্য করতে পারে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করতে পারে।ওজন কমাতে নিম পাতা  খুবই কার্যকারি। নিম পাতা খেলে পেটের চর্বি দূর হয়। ইনসুলিন হলো একটি মুখ্য হরমোন যা শরীরে শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে। নিমে অনেক গুণকারী উপাদান আছে যেগুলি ইনসুলিনের সাথে সহায়তা করে রক্তে শর্করা স্তর কমাতে সাহায্য করতে পারে। এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী কারণ এটি রক্তে শর্করা স্তর নিয়ন্ত্রণ করে এবং ইনসুলিন প্রস্তুতি করতে সাহায্য করতে।

পোকা-মাকড়ের কামড়: পোকা মাকড় কামড়ালে বা হুল ফোটালে নিমের মূলের ছাল বা পাতা বেটে ক্ষত স্থানে লাগালে ব্যথা উপশম হয়।হাতের কাছে তা না পেলে একটি নিম ক্যাপসুল খুলে পানি সহ পেস্ট করে লাগিয়ে দিন উপকার পাবেন।

দাঁতের রোগ: নিমের পাতা বা ছালের গুঁড়ো কিংম্বা নিমের ডাল দিয়ে নিয়মিত দাঁত মাজলে দাঁত মজবুত হয়। আগেকার মানুষ পেস্ট ব্যবহার করত না বা তখন পেস্ট ছিলো না।তাই নিম, জয়তুন এর ডাল, আম পাতা, ছাই,কালোমাজন ব্যবহার করতো। তাতে দাঁত ভালো থাকতো। কিন্তু এখন পেস্ট এর চটকদার বিজ্ঞাপন এ মানুষ মনে করে সেগুলো দেহের জন্য ভালো নয়।

জন্ম নিয়ন্ত্রণে নিম: নিম তেল একটি শক্তিশালী শুক্রাণুনাশক হিসেবে কাজ করে। ভারতীয় বিজ্ঞানীরা দেখিয়েছেন যে, নিম তেল মহিলাদের জন্য নতুন ধরনের কার্যকরী গর্ভনিরোধক হতে পারে।নিম তেল জরায়ুতে ব্যবহার করলে এটি সেকেন্ডের মধ্যেই শুক্রানু মেরে ফেলতে সক্ষম।নিম তেল যৌনাঙ্গের ফাঙ্গাল সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে পারে, ত্বকের সমস্যা যা যৌন সঙ্গমের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়তে পারে তা থেকে বাচাতে পারে। কিভাবে তা ব্যবহার করতে হয় তা জানতে একজন চিকিৎসকের সাথে কথা বলে জেনে নিতে পারেন।

 

জিবানু ধ্বংসকারী –

নিম পাতা গুঁড়ো পানির সাথে মিশিয়ে খেলে শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া বা জীবানু গুলো ধ্বংস হয়। তাই নিয়মিত নিম পাতা বা নিম ক্যাপসুল খাওয়ার চেষ্টা করুন। স্বাদ তেতো হবার কারনে অনেকেই পাতা খাওয়া থেকে বিরত থাকে সেই কারনে নিম পাতার ক্যাপস্যুল খতে পারেন।

হাড় কে মজবুত করে-

একজন প্রাপ্তবয়স্ক নারী ও পুরুষের ১০০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম ও ৬০০ ইউনিট ভিটামিন ডি প্রয়োজন। প্রতি ১০০ গ্রাম নিমে ১৭৫.৫ মিঃগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। ক্যালসিয়ামের অভাবে হাড় ক্ষয়, মাংসপেশির ব্যথা, বিষণ্নতা, ক্লান্তিবোধ এবং অন্যান্য সমস্যা হতে পারে। নিম ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ তাই হাড় মজবুত করতে নিম ক্যাপসুল বেশ সহায়ক। হাড়ের জয়েন্ট গুলোতে নিমের তেল ব্যবহার করলে পুরনো বাত ব্যথা দূর হয়।

আয়রন সমৃদ্ধ-

আয়রন রক্ত উৎপাদনের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় উপাদান। মানব শরীরে প্রতিদিন কতটুকু আয়রন প্রয়োজন তা বয়স, লিঙ্গ, গর্ভাবস্থা এবং অন্যান্য কারণের উপর নির্ভর করে। ইউনাইটেড স্টেটস ডিপার্টমেন্ট অব এগ্রিকালচারের অন্তর্গত অ্যাকাডেমি অব নিউট্রিশন অ্যান্ড ডায়েটেটিক্সের মতে- প্রতিদিন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের ৮ মিলিগ্রাম, প্রাপ্তবয়স্ক নারীর ১৮ মিলিগ্রাম ও গর্ভবতী নারীর ২৭ মিলিগ্রাম আয়রন প্রয়োজন হয়। গর্ভবতী নারীর নিম খাওয়া নিষেধ।

ত্বকের যত্নে নিম পাউডার এর উপকারিতা-

নিম তেলের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট গুণ ত্বকের বার্ধক্যের ছাপ কমাতে এবং ত্বককে আর্দ্র রাখতে সাহায্য করে। নিম পাতা বা নিম তেল এবং কাঁচা হলুদের গুড়োর পেস্ট ত্বকের ক্ষতচিহ্ন কে দূর করে উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনে। তাই ত্বকের যত্নে এটি ব্যবহার করা হয়।

নিম এর অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য ত্বকের রোগ যেমন একজিমা, সোরিয়াসিস, ব্রণ, ছালা, কুষ্ঠ প্রভৃতি প্রতিরোধ এবং চিকিৎসা করতে সহায়তা করে।নিম পাতার গুড়া ও কাঁচা হলুদ এর গুড়া একসাথে পেস্ট করে ত্বকে লাগালে ব্রণ সেরে যাবে। সাথে নিম ক্যাপস্যুল খেতে হবে।

নিম এর অ্যান্টিফাঙ্গাল এবং অ্যান্টিভাইরাল বৈশিষ্ট্য ত্বকের সংক্রমণ যেমন খুশকি, রিংওয়ার্ম, হার্পিস প্রভৃতি প্রতিরোধ এবং চিকিৎসা করতে সহায়তা করে।

নিমের ক্যারোটেনয়েডস, ওলেয়িক অ্যাসিড এবং ভিটামিন ই ত্বকের কোষকলা ও স্থিতিস্থাপকতা বাড়ায়। ফলে ত্বক টানটান, কোমল ও মসৃণ হয়।


নিম গাছের ছাল, পাতা এবং বীজ থেকে তৈরি একটি হোমিওপ্যাথিক মেডিসিনের নাম হল Azadirachta Indica , এটি মাদার এবং বিভিন্ন পাওয়ারে পাওয়া যায়।




নিম পাউডার না পেলে বা সরাসরি খেতে না পারলে আপনি নিম ক্যাপসুল ক্রয় করতে পারেন।

-------------------------------------------------------------------------------------------------------------------

# নিম যে তিতা তা কিভাবে খাবো ? -- প্রথম প্রথম অসুবিধা হতে পারে, দু একদিন চেস্টা করলে পরে আর অসুবিধা হবে না। একান্তই যারা না পারেন তাদের জন্য বাজারে নিম ক্যাপসুল পাওয়া যায় তা কিনে খাবেন।

# ডায়াবেটিস এর মেডিসিন কি না খেলে অসুবিধা হবে ?-- ডায়াবেটিস যাদের আছে তারা ডাক্তার সাহেবদের দেয়া মেডিসিন সহ এটি খাবেন এবং দুই একদিন পর পর পরিক্ষা করে দেখবেন কত আছে। যখন স্বাভাবিক মাত্রায় চলে আসবে তখন ধীরে ধীরে এলোপযাথিক মেডিসিন এর মাত্রা কমাতে থাকবেন। এক সময় এলোপযাথিক মেডিসিন বাদ দিয়ে দিবেন। 

-----------------------------------------------------------------

নিজে জানার জন্য, নিজেকে সুস্থ রাখতে হলে কেন মরিংগা বা সাজনা  ডাটা বা শাঁক খাবেন -  ছবিতে ক্লিক করুন।     
                            


বিঃদ্রঃ- নিম পাতা গর্ভবতী বা দুগ্ধদাতা মহিলাদের, নিম্ন রক্তচাপনিম্ন কলেস্টেরল যাদের তারা নিম খেতে পারেন নাঅপারেশনের দুই সপ্তাহ আগে থেকে নিম খাওয়া বন্ধ করতে হবে, ডায়াবেটিস এর মেডিসিন এর সাথে নিম ক্যাপস্যুল খাওয়ার সময় ডায়াবেটিস লেভেল কত আছে তা নিয়মিত চেক আপ করে দেখে মেডিসিন কমিয়ে আনতে হবে


সাজনা পাতা কি ধরনের খাদ্য ? কেন খাবেন ? 

কাঁচা হলুদ কেন খাবেন ? বিস্তারিত জানতে পড়ুন- 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ